ব্রাক্ষনবাড়ীয়া নবীনগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুনীতির অভিযোগ তুলে স্হানীয় সরকার মন্তানলয়ে,(২৫মে বৃহস্পতিবার) দুপুরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নবীনগর পৃব ইউনিয়নের বকডহর গ্রামের বাসিন্দা মাওলানা মেহেদী হাসান। অভিযোগ পএে সূত্রে জানা যায়, উপজেলা পরিষদের ২১ ধারা আইন লংগন করে নবীনগর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেক তার নিজের প্রতিষ্টান মেসার্স ইসলাম ট্রেডাসের নামে উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন উন্নয়নমৃলক কাজের টেন্ডার অংশ নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে কাজ নিয়ে নিচ্ছেন। তার নিজের প্রতিষ্টানের নামে উপজেলা পরিষদের মাধ্যমে সেলাই মেশিন সরবরাহে কাজ নেওয়া। সরকারি স্কুলের পুরাতন ভবন টেন্ডারের নামে ঐয় করা অবৈধভাবে গবাদি পশুর প্রকল্প নেওয়া বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কাজ ক্ষমতায় অপব্যবহার করে আদায় করে নেওয়া অভিযোগ পএে উল্লেখ রয়েছে। অভিযোগ পএে আরও বলা হয়েছে, নবীনগর উপজেলার গুচ্ছ গ্রামে গ্রীন ভিলেজ প্রকল্পে নিম্নমানের কাজ করে কোটি টাকা আত্মসাত করেছেন, ওই প্রকল্পের প্রায় ৬০ টি ঘর বতমানে ঝুঁকিপুন অবস্থায় রয়েছে। অবৈধ ড্রেজারের মাধ্যমে কৃষি জমির মাটি বিঐিকরা,বাগরা বাজারে সড়ক ও জনপথের সড়কের দুই পাশে অবৈধ ভাবে গড়ে উটা দোকান উচ্ছেদ অভিযান টেকাতে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের চাঁদা আদায়, টি আর কাবিখা, জেলা পরিষদের বহু প্রকল্পের নামে মাএ কাজ করেই অথআত্নসাধ করা,মাদক সেবনকারী ও বিঐেতাদের সাথে যোগাযোগ রাখা। বাশরুম তার নিজ গ্রামে বীর মুঔিযোদ্ধা দ্বীন ইসলামের উপর ন্যাক্কায়জনক হামলা,এক সেনা সদস্যের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ অভিযোগ পএে আরও উল্লেখ করা হয়। তিনি নবীনগর উপজেলা একটা স্বনের দোকানে ডাকাতি মামলায় প্রধান আসামী ছিলেন। অভিযোগ কারী মাওলানা মেহেদী হাসান বলেন,, ভাইস চেয়ারম্যান জাকির হোসেন সাদেকের অনিয়মও দূনীতির কথা এখন সাধারন মানুষের মুখে মুখে,, আজকে স্হানীয় সরকার মন্তনালয়ের মাননীয় সচিব মহোদয়ের বরাবরের তার দূনীতির ও অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিয়েছে। নবীনগর বাসী তার দূনীতি ও অনিয়ম থেকে প্রতিকার চাই। সে কারণে আমি অভিযোগ প্রধান করেছি।অভিযোগ গুলো তদন্ত করলে শতভাগ সত্যতা পাওয়া যাবে। এদিকে সকল অভিযোগ অস্বীকার করে জাকির হোসেন সাদেক বলেন,, চেয়ারম্যান হওয়ার আগ থেকে ই আমি একজন ঠিকাদার। আমি ব্যবসা করে হালাল উপায়ে অথ উপাজন করে জীবন পরিচালনা করি।বকডহর গ্রামে একটি স্কুলের কাজ করছি। ওই কাজ করতে গেলে মেহেদী হাসান আমার কাছে মোটা অংকের চাঁদা দাবি করে। আমি তাকে চাঁদা না দেওয়ার কারনে সে আমার বিরুদ্ধে এসব ষড়যন্ত্র করছে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট