শনিবার বিকেল পাঁচটায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী দুই সন্তান সহ অসংখ্য গুনাগ্রহী রেখে গেছে।তার সন্তান রছি জানায়, শনিবার সকালে তিনি বুকে ব্যথা অনুভব করে। পরে তাকে যশোর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বিকেল পাঁচটায় তার মৃত্যু হয়।সাত্তার তিনবারের নির্বাচিত চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সভাপতি। এছাড়া তিনি কোতোয়ালি বিএনপি’র সহ সভাপতি ছিলেন। আব্দুস সাত্তার রাজশাহী ইউনিভার্সিটি ইকোনোমিক্স এর ছাত্র ছিলেন। অনার্স ও মাস্টার্স তিনি সেখানে শেষ করেছেন।এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় থেকে তিনি বিএনপিতে যোগদান করেন। এরপর থেকে তিনি বিএনপিতেই আছেন। তার গ্রামের বাড়ি যশোর সদর উপজেলার ইউনিয়নের খিটিবদিয়া গ্রামে। বর্তমানে তিনি যশোর শহরের ঘোপ এলাকায় থাকতেন।আজ (১৬ জুলাই) রাত ১০টায় তার খিতিব দিয়ার গ্রামের বাড়িতে নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়ে নিজ এলাকায় দাফন সম্পন্ন করা হবে বলে জানানো হয়েছে।বিএনপির নেতার মৃত্যুর খবর শুনে হাসপাতালে বিএনপি সহ অঙ্গ সাধনে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ হাজির হন। তারা শোক সম্প্রাপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্যে ইসলাম অমিত, জেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব এডভোকেট সাবেরুল হক সাবু, যুগ্ম আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকন, আহবায়ক কমিটির সদস্য গোলাম রেজা দুলু, মিজানুর রহমান খান। বি এনপি সংগঠন থেকে মৃতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেনসকলে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট