মোঃ মুক্তাদির হোসেন স্টাফ রিপোর্টার
কালীগঞ্জের ইশ্বরপুরে রুহুল আমিনের বাড়ির রাস্তাকেটে ফেলেছে, মামুন গং থানায় অভিযোগ
গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরশাদী ইউনিয়ন এর ইশ্বরপুর গ্রামে সরকারী রাস্তা থেকে রুহুল আমিনের বাড়ির এক মাত্র শাখা রাস্তা কেটে ফেলায় কালীগঞ্জ থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
উপজেলার বাহাদুরশাদী ইউনিয়নে সরকারি অর্থায়নে নির্মিত রাস্তা থেকে রুহুল আমিনের বাড়ির এক মাত্র শাখা রাস্তা কেটে ফেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে গত সোমবার কালীগঞ্জ থানার লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন রুহুল আমিন ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ইশ্বরপুর গ্রামের রুহুল আমিন এর বড় ভাই মৃত্যু নজরুল ইসলাম এর ছেলে মাহাবুব(৩৫), মামুন(৩০)শফিকুল,(২৭), সহ অজ্ঞতা নামো পাঁচ ছয় জন ভাড়াটিয়া গুন্ডাবাহিনী গত ২৪/০৭/২০২৩ রোজ সোমবার বিকাল৫ ঘটিকার সময় রুহুল আমিন এর বাড়িতে যাওয়ার একমাত্র রাস্তাটির মাটি কেটে ফেলে দেয়, প্রায় ১০ ফুট চওড়া ওই সরকারী রাস্তার সংযোগ অংশের প্রায় ২০ ফুট রাস্তাবকেটে ফেলা হয়েছে। সড়কের সংযোগ রাস্তা টি কেটে ফেলায় আর কোন বাড়িতে যাওয়ার রাস্ত না থাকায় জমি র অইল দিয়ে হেঁটে চলা চল করতে দেখা যায়।বর্ষা মৌসুম এখন সামন্য বৃষ্টি হলেই চলাচলের জন্য কষ্টকর।
বাহাদুরশাদী ইউনিয়ন এর সংযোগ রাস্তার মাটি কেটে ফেলা হয়েছে, এ বিষয়ে ৭ নং ওয়াডে মেম্বার মোঃ মজিবুর রহমান এর মোবাইল ফোনে কথা বলে জানা যায় যে রুহুল আমিন এবং নজরুলরা দুই ভাই তাদের পিতা পৈত্রিক সম্পত্তি দুই ভাইকে সমহারে বন্টন করে দেন রুহুল আমিন অংশ থাকে পূর্ব দিকে নজরুলের অংশ তাকে পশ্চিম দিকে নজরুলের বাড়ির পিছন দিয়ে রুহুল আমিন চলাচল করতো আজ থেকে সাত বছর আগে রুহুল আমিনের চলাচলের রাস্তায় রান্নাঘর এবং বাথরুম তৈরি করলে চলাচলের বন্ধ হয়ে যায়,তখন ইউনিয়ন পরিষদে লিখিত অভিযোগ দেয় রুহুল আমিন আমরা সিদ্ধান্ত ইউনিয়ন পরিষদ সিদ্ধান্ত দেয় রুহুল আমিনের নিজ খরচে নজরুলের বাড়ির পাশ দিয়ে মাটি ভরাট করে রাস্তা তৈরি করে ব্যবহার করবে, কিন্তু , নজরুলের মৃত্যুর পর নজরুল এর ছেলারা হঠাৎ করে, গত ২৪ জুলাই ২৩ রোজ সোমবার বিকালে রহুল আমিন এর রাস্তার মাটি কেটে ফেলে,একটি পরিবারের জন্য চলাচলের জন্য রাস্তা খুবই প্রয়োজন তাই আমি উভয়পক্ষকে সমঝোতার মাধ্যমে কোন দিক দিয়ে রাস্তা দিলে তাদের কারো অসুবিধা হবে না বসে সিদান্ত নিতে বলি।
এ বিষয়ে কালীগঞ্জ থানার এস আই ইমরান হোসেন কে ফোন করলে তিনি জানান আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং ঘটনার সততা একটা রাস্তা কেটে চলাচলের বাধা সৃষ্টি করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ, তাই আমি উভয় পক্ষকে সমঝোতার ভিক্তিতে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলি এবং প্রয়োজনে আমাকে ডাকলে আমি সেই এসে মীমাংসার জন্য বসতে চাইললে আমি আসবো। না হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এবিষয়ে অভিযুক্ত মামুন কে ফোন করে এবিষয়ে জানতে চাইলে মামুন জানায় সে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছে, অনেক লোকজন, সে পরে কথা বলবে সন্ধ্যার পর তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট