আল্লামা সাঈদী সাবের জীবনি
নিজস্ব প্রতিনিধী:
২ ফেব্রুয়ারী ১৯৪০ সাল
ধরনীতে সাঈদীর আগমন কাল
ইন্দুর কান্দী গ্রাম তাহার পিরোজপুর জেলা
এখানেই জন্ম তাহার এখানেই কেটেছে ছেলেবেলা।
বাবা ইউসুফ সাঈদী ছিলেন আলেমে দ্বীন
মা গুলনাহার বেগম ছিলেন পরহেজগার পর্দানশিন
বড়ো ছেলে মরহুম রফিক সাঈদী শামীম সাঈদী মেজো ছোট ছেলে নাসিম সাঈদী এবং মাসুদ সাঈদী সেজো
প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেছেন বাবার গড়া মাদ্রাসায়
১৯৬২ সালে কামিল পাশ করেছেন ছারছিনা আলীয়ায়
রপ্ত করেছেন ভাষা ধর্ম রাজনীতি অর্থনীতি বিজ্ঞান
পররাষ্ট্রনীতি মতবাদ মনো ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান করেছেন অধ্যয়ন
১৯৬৭ সালে দায়ী ইলাল্লাহর খাতায় লিখিয়েছেন নাম
৫০ বছর করেছেন প্রচার শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলাম
পৃথিবীর ৫০ এর অধিক দেশে
সফর করেছেন দ্বীনের দায়ী বেশে
২৯ বছরব্যাপী চট্টগ্রাম প্যারেড ময়দানে ৫ বছর পরপর
৩৮ বছরব্যাপী খুলনার বিভিন্ন ময়দানে ২ বছর অন্তর অন্তর
৩৩ বছরব্যাপী ৩দিন করে সিলেট মাদ্রাসা ময়দানে
৩৫ বছরব্যাপী ৩দিন করে রাজশাহী মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে
৩১ বছরব্যাপী ৩দিন করে কুমিল্লা ঈদগাহ ময়দানে
২৫ বছরব্যাপী ২দিন করে ঐতিহাসিক বগুড়া শহরে
৩৪ বছরব্যাপী ৩দিন করে পল্টন ও কমলাপুরে
করেছেন কুরআনের তাফসির পথহারা মানুষের নাজাতের তরে
১৯৭৯ সালে জামায়াতে করেন আনুষ্ঠানিক যোগদান
১৯৮৯ সালে শুরা সদস্য নির্বাচিত হোন
সবশেষে করেন নায়েবে আমীরের দায়িত্ব পালন
১৯৭৬ সালে সৌদি সরকারের রাজকীয় নিমন্ত্রণে
মক্কায় ছুটে জান পবিত্র হজ্জব্রত পালনে
১৯৯০ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত
মক্কা মদিনায় কাটিয়েছেন আপ্লূত সময় অনবরত
১৯৮২ সালে ইমাম খমিনির আমন্ত্রনে বিপ্লব বার্ষিকী উদযাপনে
দেশের একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে ছুটে জান প্রশান্ত মনে
১৯৯১ সালে পেয়ে সৌদি বাদশার নিমন্ত্রণ
কুয়েত ইরাক যুদ্ধের মিমাংসায় ছুটে জান
১৯৯১ সালে ইসলামী সার্কেল অফ নর্থ অ্যামেরিকা
“আল্লামা” খেতাবে ভূষিত করে দেখায় বিরল শ্রদ্ধা
১৯৯৩ সালে নিউইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের সামনে
পাড়ি দেন আমেরিকায় “গ্র্যান্ডমার্শাল“ গ্রহণে
২০০০ সালে দুবাই সরকারের আমন্ত্রনে
তাফসীর করেন ৫০,০০০ শ্রোতার সামনে
কাবার ইমাম জনাব সুদাইসি ও সাঈদীর অংশগ্রহণ
প্রাণ পায় লন্ডন মুসলিম সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
আল্লামা সাঈদীর হাতে হাত রেখে
শতাধিক অমুসলিম হয়েছে মুসলিম দেশ-বিদেশে
আল্লামা মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী
১৯৭৫ সালে প্রথম হয়েছিলেন বন্দী
৭৫টি বই আল্লামা সাঈদী করেছেন রচনা
অধ্যয়নে কোটি কোটি মুসলিম পাচ্ছে প্রেরণা
প্রিয় বন্ধু প্রিয় ভাই ছিলেন কামাল উদ্দীন জাফরী
প্রিয় কবি ছিলো ইকবাল ফররুখ নজরুল শেখ সাদী
প্রিয় লেখক ছিলো মাওঃ আঃ রহীম আল্লামা মওদুদী শহীদ হাসানুল বান্না কৃষাণ চন্দর ডঃ মুরিস বুকাইলি
২য় বার গ্রেফতার হয়েছেন ২০১০ সালের ২৮ জুন
প্রথমে মৃত্যু দন্ড ও পরবর্তীতে সাজা হয় যাবজ্জীবন
সাজার প্রতিবাদে দেশব্যাপী ১৫০ এর অধিক জীবন হারান
১৪ আগস্ট এ মহান ব্যক্তির জীবনের হয় অবসান।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট