ফেনী জেলার রানীরহাট রুহিতিয়া স্কুলের শিক্ষক এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে, মহাপরিচালক মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক ঢাকা শিক্ষা অফিসে খোলা চিঠি লিখে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার চেয়েছেন
আসছালামু-য়ালাইকুম
বরাবর
মহাপরিচালক,মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ঊর্ধতন শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা। শিক্ষা ভবন,ঢাকা,বাংলাদেশ,শিক্ষা অফিসার,উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর,ফেনী জেলার সদর,ফেনী জেলা, বাংলাদেশ। প্রধান শিক্ষক রুহিতিয়া হাই স্কুলে ফেনী রানীরহাট ফেনী জেলার সদর ফেনী জেলা বাংলাদেশ বিশেষ ভাবে অনুরুদ করা হইতেছে যে সুস্তভাবে তজন্ত্য করার জন্য এই অবৈধ মাসটার ভুয়া সাটিফিকেট <> ১০০% সত্য এই অবৈধ মাসটারের ভুয়া সাটিফিকেট।এই অবৈধ মাসটার ১৯৮৬ সালে তিন বচর কুমিল্লা জেল খানায় বন্দী ছিল, প্রথম বউ তালাক দেওয়ার কারনে, সেই অবৈধ মাসটার কি ভাবে চাকরি করে স্কুলে ও ভুয়া সাটিফিকেট দিয়ে।এই অবৈদ মাসটার বর্তমানে তৃতীয় বউ নিয়ে ঘরসংসার করে ও চার সন্তান সহকারে, এই তৃতীয় বউ-র আরো আগে এক বিবাহ হয়েছে পাকশিতে, এই বউ পাকশিতে দেহ-ব্যবসা করতে দরা-খায়, তখন তৃতীয় বউর সাম্বী তালাকদেয় ও পাকশী থেকে পিঠাইয়া এলাকা ছাড়া করা হয়, তারপর শর্শদী ইউনিয়ানের এক আত্নীয় বাড়ীতে তৃতীয় বউকে রাখা হয়,তারপর কূখ্যাত অবৈদ মাসটারের সাথে বিয়ে হয়,এই কূখ্যাত তৃতীয় বউ পুনরায় সেই ব্যবসা করে, তারা Husband + wife and ছেলেমেয়ে চারজন, এই ছয়জন খাওয়াদাওয়া+ পড়ালেখা+ ফেনীতে বাসাভাড়া+ থানায়ও কোডে তিন মামলার সম্পুর্ন খরচ কোথায় হইতে আসে, আমার মনে হয় ফেনীতে তৃতীয় বউ আগের (পাকশীর) মতন দেহ ব্যবসা করে ফেনীতে, অবৈদ মাসটারের মেয়ে একটা বিয়ে দিয়েছে ফেনীতে, এই বিয়ের খবর বাড়ির ও গ্রামের কোন লোকে জানে না, আবার মেয়ের বাচ্চা হয়েছে, এই বাচ্চা বৈইদ না অবৈইদ সন্দেহ হয়, আবার লোকজনের কাছে বলে, বড় মেয়ের সাম্বী সাউথ আফ্রীকায় থাকে, আমার কথা হল ভাল, সে সাউথ আফ্রীকায় না বাংলাদেশে ঠেলাগাড়ির ড্রাইবার গ্রামের ও বাড়ির কোন লোক জানেনা, কোথায় হইতে অনেক টাকা আসে,??
ফেনী জেলার রানীর হাট রুহিতিয়া হাইস্কুল
ফেনী জেলার স্কুল ও কলেজের প্রশাসনের কাছে বিচার চাইতেছি যে, এই অবৈদ মাসটারের বিচার হবে না,বাংলাদেশের “দুদক ” আর “R A B ” এবং সি আই ড়ি কাছে বিচার চাই , আর কোথায় বিচার চাইব
ফেনী জেলার রানীরহাট রুহিতিয়া হাইস্কুলের একজন মাসটারের গল্প পড়েন।এই মাসটারের গ্রামের বাড়িতে তার নাম হল আবদুল জলিল এবং ফেনী রুহিতিয়া হাইস্কুলে তার নাম হল কবির আহমেদ মাসটার, এই মাসটার ভুয়া সাটিফিকেট দিয়ে ফেনীতে রানীর হাট, রুহিতিয়া হাইস্কুলে মাস্টারি করে ১০- বচর যাবত, বর্তমানে বাংলাদেশে হাজার হাজার মাষ্টার ডিগ্রি পাশকরে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতেছে, যে মাসটার S.S.C.পাশ করেনাই, অথচ্য এই মাসটার ভুয়া সাটিফিকেট দিয়ে ১০- বচর যাবত স্কুলের থেকে বেতন খাইতেছে, বাংলাদেশের সরকারী ডিপি ব্রান্সের কর্মচারী কোথায়, সাংবাদিক কোথায়, কুমিল্লার শিক্ষা বোর্ড কোথায়, আমি তাদের কাছে বিচার চাইতেছি, এই অবৈধ মাসটার সাটিফিকেট চুরি করি নিয়েযায়, তখন কবির আহমেদ বিদেশে ছিল প্রায় -১৫- বচর, এখন সে অসুস্থতা ভোগ করতেছে অনেক দিন বাড়িতে, এই ভুয়া সাটিফিকেটের সহজোগী ছিল ফেনী কোডের ভুয়া মো: ইব্রাহিম ভুঁইয়া,, পিতা- আবদুল মাননান, গ্রামের বাড়ি পদুয়া, ১৪-নং আলকরা ইউনিয়ান, থানা- চৌদ্দগ্রাম, জিলা- কুমিল্লা, এই ভুয়া গডফাদার হিসেবে বিভিন্ন পথে কাজ করে কুবুদ্ধিদাতা।এই ভুয়া মাসটারের গ্রামের বাড়ির ঠিকানা নিম্নে দেওয়া হইল, আবদুল জলিল মাসটার পিতার নামঃ- তনু মিয়া, গ্রামের নামঃ- লক্ষীপুর, ১৪- নং আলকরা ইউনিয়ন, ওয়াড নংঃ- ০৭, থানাঃ- চৌদ্দগ্রাম, জিলাঃ- কুমিল্লা,
জলিল মাসটারের মোবাইল নামবারঃ নিম্নে এই মাসটারের ছবি ও স্কুলের ছবি ও অন্যাঅন্যা মাসটারের ছবি দেওয়া হইল ফেনী জেলার স্কুল ও কলেজের প্রশাসনের কাছে বিচার চাইতেছি যে, এই অবৈদ মাসটারের বিচার হবে না,বাংলাদেশের “দুদক ” আর “R A B ” এবং সি আই ড়ি কাছে বিচার চাই , আর কোথায় বিচার চাইব এলাকার সাধারন মানুষ তার এই কুকর্মের চলতে থাকা দুর্নীতি অনিয়মের কারণে অতিষ্ঠ এলাকার সাধারন মানুষ ও স্কুলের ছাত্র ছাত্রী এবং অভিভাবকরা
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট