ইয়াবা সুন্দরীর সুদ ও চেক জালিয়াতির খপ্পরে পরে সর্বস্বান্ত একাধিক ভুক্তভোগী পরিবার।যার নাম দিয়ে চলে আপলোড করতে পারেন বন্দরনগরী চট্টগ্রামের হালিশহর ও বন্দর থানা সহ বিভিন্ন এলাকায় উচ্চ সুদে টাকা ধার নিয়মিত চলছে এই যেন দেখার কেউ নেই। বন্দর থানার আওতাধীন ভুক্তভোগীদের ব্ল্যাঙ্ক চেক নিয়ে পুনরায় টাকার দাবিতে নানান ভাবে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় মাদক সম্রাজ্ঞী কুলসুমা বেগম ওরফে ইয়াবা সুন্দরীর বিরুদ্ধে।এ বিষয়ে অতিষ্ঠ হয়ে স্থানীয় এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগীরা ২৬ শে আগস্ট শুক্রবার বিকেল চারটায় সময় হালিশহর বড়পোল মোড়ে এক বিশাল মানববন্ধনের আয়োজন করে ভুক্তভোগীরা।মানববন্ধন করেন স্থানীয় ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী, উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ব্যবসায়ী মোঃ আল মামুন, মোঃ আব্দুল ওহাব, শারমিন আক্তার রিমু, জেসমিন আক্তার, মঞ্জুর আলম, মোঃ নয়ন,শামসুর আলম, ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।মাদক সম্রাজ্ঞী কুলসুমার অন্যায় জুলুম নির্যাতনের লোমহর্ষক কাহিনীর বর্ণনা দেন।তিনি বলেন এলাকাবাসী কোন সমস্যায় পড়ে ইয়াবা সুন্দরী কুলসুমার নিকট গেলে তিনি প্রথমে সুন্দর সাবলীল ভাষায় কথা বলে টাকা ধার দেন পরবর্তীতে মাসিক হিসেবে আসল টাকা ভুক্তভোগী সুদসহ পরিশোধ করে দেয়ার পরও ভুক্তভোগী থেকে গ্যারান্টি হিসেবে নেওয়া ব্ল্যান্ড চেক,ষ্টাম্প ফেরত না দিয়ে পরবর্তীতে পুনরায় নানান কৌশলে টাকা দাবি করতে থাকে।
তার পালিত স্থানীয় সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ ঠোঁট কাটা জাহেদ ও অটোরিকশা চাঁদাবাজ হালিশহর থানার ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত আলাউদ্দিনকে দিয়ে ভুক্তভোগীদের বাসা বাড়িতে হামলা করে কখনো ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা করে জোর করে ধরে নিয়ে গিয়ে তাদের কে টর্চার সেলে চালানো হয় অমানুষিক নির্যাতন।এই বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করতে চাইলে তাকে থানার যোগসাজশে ফাঁসিয়ে দেওয়া হয় ইয়াবা অথবা মারপিটের মামলা দিয়ে।অপর এক ব্যবসায়ী ভুক্তভোগী মোঃ আল মামুনের পরিবাররা জানান ১ লক্ষ ৭০ হাজার টাকা ধার নেয়া টাকা সুদ সহ ৩ লক্ষ ৩৬ হাজার টাকা পরিশোধ করার পরও গ্যারান্টি হিসেবে নেয়া দশটি ব্ল্যাংক চেক ওই মহিলা ফেরত দেননি বরঞ্চ ওই ব্ল্যাংক চেকে দশ লক্ষ টাকা এমাউন্ট বসিয়ে আদালতে গিয়ে পাল্টা মামলা করে ভুক্তভোগীকে হয়রানি করা হয় ভুক্তভোগীরা জানান।
এমনকি ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তার যোগসাজশে সেলিনা আক্তার ভুক্তভোগীর ব্ল্যাংক চেকে স্বাক্ষর জালিয়াতি করে চেক ডিজওনার মামলা করে হয়রানির অভিযোগ ও রয়েছে। ওই মহিলার বিরুদ্ধে, সুদ আসলের টাকা ফেরত নেওয়ার পরও ভুক্তভোগীদের বাসা বাড়িতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের হামলার একাধিক ভিডিও ফুটেজ সহ RAB পতেঙ্গা শাখায় অভিযোগ করা হলেও অদৃশ্য কোন কারণে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নিএই ইয়াবা মাদক সম্রাজ্ঞী সুদের কারবারীর বিরুদ্ধে স্থানীয় থানায় একাধিক অভিযোগ থাকলেও আজ অব্দি কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি যার কারণে তার অবৈধ সাম্রাজ্য দিনের পর দিন বিস্তার লাভ করছে।বর্তমানে স্থানীয় এলাকাবাসী এই মানববন্ধন থেকে গণ মাধ্যম কর্মীদের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সহ চট্টগ্রামের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি সহ দ্রুত হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট