“মঙ্গল গ্রহ থেকে পৃথিবীতে এসেছি”- রহস্যময় বালকের ভবিষৎবানী শুনে কপালে উঠবে চোখ রাশিয়ার একটি বাচ্চা ছেলে দাবি করলো সে এসেছে মঙ।বিজ্ঞানের (science) জগৎ কোনো রহস্যের থেকে কম নয়। আর প্রতিদিন বিজ্ঞানীরা (scientist) নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার (new innovation) করতে থাকে এবং সেই আবিষ্কার গুলি হয়ে ওঠে আলোচনার বিষয়। বিজ্ঞানীদের (scientist)এই আবিষ্কার গুলি সত্যি মানুষকে অবাক করে দেয়। এছাড়া বিজ্ঞানীরা সাধারণত বিভিন্ন জিনিস নিয়ে গবেষণা করে থাকে। যেমন প্রাণী, গাছপালা, ঔষধ, মহাকাশ, গ্রহ-নক্ষত্র, অতীত বর্তমান ইত্যাদি।গ্রহ-নক্ষত্রের বিষয় যদি কথা বলা হয় তবে জানিয়ে দি যে পৃথিবী ছাড়াও, আরও অন্যান্য গ্রহ সম্পর্কে জানার জন্য সম্পন্ন হচ্ছে বিভিন্ন রকমের অভিযান। তবে সম্প্রতি কচু সময় আগে এই সব অভিযান ও গবেষণা চলাকালীন রাশিয়া থেকে আসা এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে যা মানুষকে অবাক করে রেখে দিয়েছে। বিষয়টি হলো রাশিয়ার একটি বালক দাবি করেছে যে সে মঙ্গল গ্রহ থেকে এসেছে এবং পৃথিবীতে তার “পুনর্জন্ম” হয়েছে। অর্থাৎ মানুষ হিসেবে নতুন জীবন শুরু করার আগে সে মঙ্গল গ্রহের (mars) বাসিন্দা ছিল। জানিয়ে দি যে এই বালকের নাম হলো বোরিস্কা কিপ্রিয়ানোভিচ (Boriska Kipriyanovich) আর ইনি বর্তমানে রাশিয়ার ভলগোগ্রাদের বাসিন্দা।
একটি রিপোর্ট থেকে জানা গেছে যে এই বালক যে সত্যি কথা বলছে তা প্রমান করার জন্য মহাকাশের বিষয় যে তার মহাকাশ সম্পর্কে তাঁর অসাধারণ সব জ্ঞানের প্রদর্শন করেছে তা অবাক করে দিয়েছে সমগ্ৰ বিশ্বের বিজ্ঞানীদের। এই বালক ২০১৭ সালে
পৃথিবী সম্পর্কে কিছু সতর্কতা জারি করে প্রথম খবরের শিরোনামে উঠে এসেছিল। বালক জানিয়েছিল যে হাজার হাজার বছর আগে পারমাণবিক সংঘর্ষে তাদের প্রজাতি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছিল। আর এখন আমাদের পৃথিবীও সেই একই দিকে এগোচ্ছে। আর মঙ্গল গ্রহের (mars) লোকেদের মতোই পৃথিবীর লোকেরাও শেষ হয়ে যাবে ও পৃথিবীও ধ্বংসের মুখবমুখী হবে। এছাড়া সে আরো দাবি করেছে যে মানবজাতিকে বাঁচানোর জন্য তাকে পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছে।বেরিস্কো (Boriska Kipriyanovich) আরো দাবি করেছে যে তার মনে আছে যে মঙ্গল গ্রহে একজন পাইলট ছিল এবং যুদ্ধে তার গ্রহ ধ্বংস হওয়ার পরে পৃথিবীর উদ্দেশ্যে সে যাত্রা শুরু করেছিল। আর সে এটাও জানায় যে মঙ্গল গ্রহে এখনো বাসিন্দার অস্তিত্ব রয়েছে। আর মানবজাতিকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে সে অন্যান্য মানুষের সাথে পৃথিবীতে পুনর্জন্ম নিয়েছে। বলে এছাড়া বোরিস্কা এটাও জানায় যে মঙ্গল গ্রহে বাসিন্দারা অমর হন এবং তাঁদের বয়স ৩৫ বছরের পরে আর বাড়ে না।আকাশে দেখা মিলল জেলিফিশের মতো এক অদ্ভুত রহস্যময় বস্তু, ভাইরাল দৃশ্য দেখে হতবাক নেট দুনিয়ার মানুষজন।ব্যবহৃত গাড়ির দাম | বিজ্ঞাপন অনুসন্ধান।Bangladesh এ একটি ব্যবহৃত গাড়ির মূল্য আপনাকে বিস্মিত করবে।কোটি বছর পুরনো রহস্যময় জীবের সন্ধান মিলল জাপানে, ভাইরাল ভিডিও দেখে হতবাক বিজ্ঞানীর।ভারতে আসবে বড় বিপত্তি, ২০২২ সালের জন্য বাবা ভেঙ্গার ভবিষ্যৎবাণী ধরাচ্ছে ভয়।বোরিস্কার মতে মঙ্গলের বাসিন্দারা শারীরিকভাবে অনেক লম্বা (প্রায় ৭ ফুট) এবং প্রযুক্তিগতভাবে খুব উন্নত ছিল। তারা মহাকাশে ভ্রমণ করতেও সক্ষম ছিল। আর এই বালকের বয়স যখন ১৪-১৫ বছর ছিল তখন মঙ্গল গ্রহে যুদ্ধ চলছিল ও তাই এই বালক নাকি তার এক বন্ধুর সাথে সেই সময় বিমান হামলায় অংশ নিয়েছিলেন।আর বালক জানিয়েছে যে মঙ্গল গ্রহের মহাকাশযান গোলাকার এবং খুবই জটিল।বোরিস্কা নামক এই বালক আরো বলে যে মিশরের গ্রেট স্ফিংসের (Great Sphinx of Giza) মধ্যে একটি রহস্য রয়েছে। সেটি উন্মুক্ত হলে, পৃথিবীতে জীবন চিরতরে পরিবর্তিত হবে। পাশাপাশি, সে দাবি করেছে যে, তার পূর্বের প্রজাতি মিশরীয়দের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত ছিল। এমনকি, বরিস্কা জানিয়েছে, যখন গিজার স্ফিংসের গোপনীয়তা সবার কাছে প্রকাশিত হবে তখন পৃথিবীতে জীবন আর আগের মতো থাকবে না
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট