খবর পদ্মা সেতু নিউজ
ভোর রাতে যশোর-খুলনা মহাসড়কে দুর্ঘটনা ঘটে। হাটবিলা টিকে গ্রুপের ফ্যাক্টরির সামনে ভয়াবহ দুর্ঘটনার স্বীকার হয়েছে এই ট্রাকটি। দুর্ঘটনা এই স্থানটিতে এখন নিত্ব্যদিনের ব্যাপারে পরিণত হয়েছে। এটি টিকে গ্রুপের ফ্যাক্টরির একদম গেটের সামনের ঘটনা। ওই ফ্যাক্টরিতে সিকিউরিটি সহ অন্তত ১’হাজার নিয়োগকৃত কর্মী সর্বক্ষণ (২৪ঘন্টা) অবস্থান করেন। অথচ এই ধরনের বিপদে তাদের কোনো একজন কর্মীও উদ্ধার কার্যক্রমে এগিয়ে আসেনি। তবে বরাবরই ছুটে আসে ফ্যাক্টরিটির আশপাশের মানুষজন। অথচ এই ধরনের ছোট-বড় দুর্ঘটনা ফ্যাক্টরির সামনে’ই ঘটে, তাদের নিজস্ব অথবা তাদের মালামাল বহন করার জন্য বাইরে থেকে আসা গাড়ি গুলো অনিয়মতান্ত্রিকভাবে পার্কিং ও উচ্ছিষ্ট কাঠের অংশগুলো মহাসড়কের দু’পাশে রেখে পাহাড় সমান করে রাখার ফলে স্থানটি দিনদিন বিপদজনক হয়ে গেছে। উক্ত ফ্যাক্টরি শ্রেষ্ঠাচারিতায় শুধু ব্যস্ততম মহাসড়কটাই নয়, হাটবিলা গ্রামের এক অংশ বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশ্রিত পানি দ্বারা অবরুদ্ধ করে রেখেছে। অথচ তাদের বিরুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত গ্রামবাসী প্রতিবাদ করতে গেলেই প্রশাসন দিয়ে হয়রানি সহ নানা ধরনের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করেন এক কর্তা। এছাড়া হাতে-গোনা স্থানীয়দের চাকুরী থেকে বরখাস্ত ও পরবর্তিতে চাকুরী প্রদানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন ফ্যাক্টরীর একজন হ্যাডম কর্তা। আর তার পক্ষেই বুঝে না বুঝে পূর্ণ সমর্থন দেন এলাকার কিছু চিহ্নিত দালাল। এক কথায় বলা চলে স্থানীয়রা তাদের হাতে জিম্মি।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট