কচাকাটা থানা এলাকায় স্ত্রী ও শাশুড়ী মিলে জামাইয়ের লিঙ্গ কর্তন ভুরুঙ্গামারী
কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী উপজেলার কচাকাটা (সবেক ভুরুঙ্গামারী) এলাকায় স্ত্রী ও শাশুরী মিলে জামাইয়ের লিঙ্গ কেটে নিয়েছে।এই ঘটনার প্রেক্ষিতে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শনিবার সন্ধায় কচাকাটা থানার কেদার ইউনিয়নের হাপাটারী গ্রামে।স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, কচাকাটা ইউনিয়নের ঝিনঝিরা বালার চর গ্রামের মৃত্যু জোসেন আলীর ছেলে আলমগীর হোসেন (২৫) এর সাথে কেদার ইউনিয়নের হাপাটারী গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে সাহিনা বেগমের (১৮) ১ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর হতে তাদের মাঝে পারিবারিক কলহ চলে আসছিলো। গত শুক্রবার উভয় পরিবারের মধ্যস্থায় কলহের নিরসন হয়। পরে ওইদিন সন্ধ্যায় স্ত্রীসহ শশুর বাড়িতে বেড়াতে যায় আলমগীর।
ঘটনার দিন শশুরবাড়িতে দুপুরে খাওয়াদাওয়া শেষে আলমগীর ঘুমিয়ে পড়ে। বিকেল গড়িয়ে সন্ধার দিকে অভিযুক্ত স্ত্রী শাশুড়ী ঘুমিয়ে থাকা জামাই আলমগীরের লিঙ্গ ধরে টানাটানি করে এক পর্যায়ে ধারালো নতুন ব্লেড দিয়ে লিঙ্গ কর্তণ করে। এসময় আলমগীরের চিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে এসে মারাত্মক আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ভূরুঙ্গামারী মাদার ক্লিনিকে ভর্তি করান। ঐ রাতে আলমগীরের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম বাদি হয়ে দুইজনকে আসামী করে কচাকাটা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে রাতেই পুলিশ অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত স্ত্রী সাহিনা বেগম ও শাশুড়ী সেফালী বেগমকে গ্রেপ্তার করে।কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম মর্তুজা ঘটনার সত্যাতা নিশ্চিৎ করে বলেন গ্রেপ্তারকৃতদের রবিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠা কেটে নিয়েছে।এই ঘটনার প্রেক্ষিতে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল শনিবার সন্ধায় কচাকাটা থানার কেদার ইউনিয়নের হাপাটারী গ্রামে।
স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, কচাকাটা ইউনিয়নের ঝিনঝিরা বালার চর গ্রামের মৃত্যু জোসেন আলীর ছেলে আলমগীর হোসেন (২৫) এর সাথে কেদার ইউনিয়নের হাপাটারী গ্রামের রফিকুল ইসলামের মেয়ে সাহিনা বেগমের (১৮) ১ বছর আগে বিয়ে হয়। বিয়ের পর হতে তাদের মাঝে পারিবারিক কলহ চলে আসছিলো। গত শুক্রবার উভয় পরিবারের মধ্যস্থায় কলহের নিরসন হয়। পরে ওইদিন সন্ধ্যায় স্ত্রীসহ শশুর বাড়িতে বেড়াতে যায় আলমগীর।
ঘটনার দিন শশুরবাড়িতে দুপুরে খাওয়াদাওয়া শেষে আলমগীর ঘুমিয়ে পড়ে। বিকেল গড়িয়ে সন্ধার দিকে অভিযুক্ত স্ত্রী শাশুড়ী ধারালো ব্লেড দিয়ে ঘুমিয়ে থাকা আলমগীরের লিঙ্গ কর্তণ করে। এসময় আলমগীরের চিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে এসে মারাত্মক আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ভূরুঙ্গামারী মাদার ক্লিনিকে ভর্তি করান।কচাকাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গোলাম মর্তুজা ঘটনার সত্যাতা নিশ্চিৎ করে বলেন গ্রেপ্তারকৃতদের রবিবার সকালে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট