জেলা যশোরে মরণব্যাধী এইচআইভি বা মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চলতি মাসের প্রথম চার দিনে ৪ জনের শরীরে ভাইরাসটির জীবাণু শনাক্ত হয়েছে। এরআগে গত মাস আগস্টে ৪ জনের শরীরে এইচআইভির জীবাণু পাওয়া যায়। সব মিলিয়ে ৩৫ দিনে ৮ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে এইচআইভি পরীক্ষা-নিরীক্ষা কেন্দ্র এইচটিসি সেন্টারে এ পরীক্ষা করা হয়েছে।হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, এইচটিসি সেন্টারে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ দিনে ৩০ জনের এইচআইভি/এইডস পরীক্ষা করা হয়েছে। এর ভেতর ৪ জনের শরীরে এইডসের জীবাণু পাওয়া যায়। হাসপাতালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৬ সেপ্টেম্বর ৩০ জনের রক্ত পরীক্ষা করা হয়েছে। তাদের ভেতর ৩ জনের শরীরে এইচআইভি শনাক্ত হয়। ৪ সেপ্টেম্বর শনাক্ত হয়েছেন ১ জন। ৫ সেপ্টেম্বর ৫ জনকে পরীক্ষা করা হলেও তাদের শরীরে এইচআইভি ভাইরাসের সন্ধান মেলেনি।এর আগে, গত আগস্টের ৩১ দিনে ১৩২ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছিলো। এর ভেতর ৪ জনের শরীরে এইচআইভির জীবাণু পাওয়া গিয়েছিলো। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২৯ আগস্ট ১ জন, ১৬ আগস্ট ১ জন, ৭ আগস্ট ১ জন ও ৪ আগস্ট ১ জনের শরীরে এইচআইভি শনাক্ত হয়।যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আক্তারুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যেভাবে এইডসে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের জন্য একটি সতর্ক বার্তা। আক্রান্তদের অনেকেই ভারত ও বাংলাদেশে বসবাস করেন।’যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে সরকারিভাবে চিকিৎসার জন্য থেরাপি সেন্টার নেই। খুলনা মেডিকেল কলেজে এ সেন্টার আছে। যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে অতি অল্প সময়ে থেরাপি সেন্টার স্থাপন করা হবে। বাংলাদেশের ৫টি হাসপাতালে এ সেন্টার স্থাপনের জন্য সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। এর ভেতর যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল একটি।’যশোর সিভিল সার্জন ডা. বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যশোরে গত ৩৫ দিনে ৮ জনের শরীরে এইডস শনাক্ত হয়েছে। তারা সবাই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ইতোমধ্যে আমরা জরুরী ভিত্তিতে এইচআইভিতে আকান্ত রোগীদের চিকিৎসা কেন্দ্রের জন্য আবেদন করেছি। খুব দ্রুত আমরা যশোরে এইডস রোগীদের চিকিৎসা করবো।সীমান্তবর্তী জেলা যশোরে মরণব্যাধী এইচআইভি বা মানব প্রতিরক্ষা অভাবসৃষ্টিকারী ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। চলতি মাসের প্রথম চার দিনে ৪ জনের শরীরে ভাইরাসটির জীবাণু শনাক্ত হয়েছে। এরআগে গত মাস আগস্টে ৪ জনের শরীরে এইচআইভির জীবাণু পাওয়া যায়। সব মিলিয়ে ৩৫ দিনে ৮ জনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে।যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে এইচআইভি পরীক্ষা-নিরীক্ষা কেন্দ্র এইচটিসি সেন্টারে এ পরীক্ষা করা হয়েছে।হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, এইচটিসি সেন্টারে গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ৪ দিনে ৩০ জনের এইচআইভি/এইডস পরীক্ষা করা হয়েছে। এর ভেতর ৪ জনের শরীরে এইডসের জীবাণু পাওয়া যায়। হাসপাতালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ৬ সেপ্টেম্বর ৩০ জনের রক্ত পরীক্ষা করা হয়েছে। তাদের ভেতর ৩ জনের শরীরে এইচআইভি শনাক্ত হয়। ৪ সেপ্টেম্বর শনাক্ত হয়েছেন ১ জন। ৫ সেপ্টেম্বর ৫ জনকে পরীক্ষা করা হলেও তাদের শরীরে এইচআইভি ভাইরাসের সন্ধান মেলেনি।এর আগে, গত আগস্টের ৩১ দিনে ১৩২ জনকে পরীক্ষা করা হয়েছিলো। এর ভেতর ৪ জনের শরীরে এইচআইভির জীবাণু পাওয়া গিয়েছিলো। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২৯ আগস্ট ১ জন, ১৬ আগস্ট ১ জন, ৭ আগস্ট ১ জন ও ৪ আগস্ট ১ জনের শরীরে এইচআইভি শনাক্ত হয়।যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আক্তারুজ্জামান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যেভাবে এইডসে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগের জন্য একটি সতর্ক বার্তা। আক্রান্তদের অনেকেই ভারত ও বাংলাদেশে বসবাস করেন।’‘যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে সরকারিভাবে চিকিৎসার জন্য থেরাপি সেন্টার নেই। খুলনা মেডিকেল কলেজে এ সেন্টার আছে। যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে অতি অল্প সময়ে থেরাপি সেন্টার স্থাপন করা হবে। বাংলাদেশের ৫টি হাসপাতালে এ সেন্টার স্থাপনের জন্য সরকার উদ্যোগ নিয়েছে। এর ভেতর যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতাল একটি।’যশোর সিভিল সার্জন ডা. বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস গণমাধ্যমকে বলেন, ‘যশোরে গত ৩৫ দিনে ৮ জনের শরীরে এইডস শনাক্ত হয়েছে। তারা সবাই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। ইতোমধ্যে আমরা জরুরী ভিত্তিতে এইচআইভিতে আকান্ত রোগীদের চিকিৎসা কেন্দ্রের জন্য আবেদন করেছি। খুব দ্রুত আমরা যশোরে এইডস রোগীদের চিকিৎসা করবো
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট