রিশাদ হোসেন,(খানসামা)দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ
নতুন উদ্যোক্তা হওয়ার পর পরেই হাঁস,মিশরীয় ফাউমি জাতের মুরগী,দেশী জাতের মুরগি সহ কোয়েল পাখির ডিম,বাচ্চার বৃদ্ধিতে অভিজ্ঞ খামারি হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেছেন মুহাম্মদ আল-আমিন আনসারী।
নতুন একজন খামারি হয়েই বিশ্বস্ত ও আস্থাভাজন হয়ে গেছেন গ্রাহকদের কাছে ।বলছিলাম,রানিরবন্দর এগ্রো ফার্ম এন্ড হ্যাচিং সেন্টারে কথা।
খামারি মুহাম্মদ আল-আমিন আনসারী নিজ বাসায় কোয়েল পাখি লালন-পালন থেকে কোয়েল পাখির বাচ্চা ও মিশরীয় ফাউমি জাতের মুরগীর বাচ্চা ইনকিবিউটর মেশিনের মাধ্যমে ফুটিয়ে বিক্রি করা শুরু করেছেন।তিনি তার অভিজ্ঞতা, সততা দিয়ে গ্রাহকদের কাছে হয়ে উঠেছেন জনপ্রিয় খামারি।
বর্তমানে তার খামারে একটি ইনকিবিউটরের মাধ্যমে প্রতি মাসে প্রায় ৪ হাজার পিছ বাচ্চার প্রজনন হয়। চাহিদার তুলনায় অধিক অর্ডার আসে।বাচ্চা,ডিমের দেখাশুনা করাতে ব্যস্ততম সময় পার করতেছেন।
প্রতিবেদন সংগ্রহ কালীন,আমাদের সাথে রানিরবন্দর এগ্রো ফার্ম এন্ড হ্যাচিং সেন্টারে নতুন থেকে নিয়মিত একজন কোয়েল পাখির বাচ্চা ক্রয়কারি কাস্টমার মাহামুদ আলীর সাক্ষাৎ হয়:তিনি দিনাজপুরের চিরিরবন্দর উপজেলার পাশ্ববর্তী বড় হাসিমপুর গ্রাম থেকে এসেছেন ২০০ পিস কোয়েল পাখির নিতে।তিনি আমাদেরকে বলেনঃ আমি গত মাসে রানিরবন্দর এগ্রো ফার্ম এন্ড হ্যাচিং সেন্টার থেকে আল আমিন আনসারী ভাইয়ের কাছ থেকে কিছু বাচ্চা ক্রয় করে নিয়ে যাই,তিনি আমাকে ন্যায্য দামের সবচেয়ে ভালো মানের বাচ্চা দিয়েছিলেন। নতুন করে কোয়েল পাখি লাগানোয় বাচ্চাগুলোর খাওয়া দাওয়া,যত্ন নিতে আমি আল-আমিন ভাইকে ফোন দিলে তিনি আমাকে কিছু পরামর্শ ও নিদের্শ দিয়ে সহযোগিতা করেন। তাই আমি আবার আজকে এসেছি ২০০ পিস বাচ্চা নিতে।
এ সময় মুহাম্মদ আল-আমিন আনসারী আমাদেরকে বলেনঃ গ্রাহকদের আমার খামারের সর্বোচ্চ ভালোমানের পাখি,ডিম,মুরগি ও হাস দেওয়ার চেষ্টা করি,এবং সামনের দিনে আমি মান সম্মত কোয়েল পাখি, হাঁস,দেশী বিদেশী জাতের মুরগীর ডিম,বাচ্চা ও মাংস অনলাইনে বিক্রয় করার পরিকল্পনা
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট