কুমিল্লার মানুষকে ইতর কেন বলে, জানেন আপনারা?
বৃটিশ আমল থেকেই কুমিল্লার মানুষেরা খুব বুদ্ধিমান ছিল। তাই বৃটিশরা তাদেরকে বলতো Information Technology Organizer অর্থাৎ তথ্য প্রযুক্তি ব্যবস্থাপক।অর্থাৎ, বৃটিশ শাষণামলে অফিসের লোকজনের মধ্যে কুমিল্লার মানুষেরা ছিল খুবই দক্ষ ও বিচক্ষণ। বিশ্বে খাদিশিল্প, সমবায় আন্দোলনের উদ্ভাবনই কুমিল্লার স্থানীয়দের দ্বারা। ঢাকাই মসলিনের কারিগররা ছিল কুমিল্লারই। বৃটিশরা এই অঞ্চলের লোকদের মধ্যে চারটি মৌলিক গুণ দেখতে পেয়েছিলেন-
Intellectuality =(বোধশক্তি)
Talent =(প্রতিভা)
Obligation =(দায়িত্ব)
Reliability =(বিশ্বাসযোগ্যতা)
ওই চারটি শব্দের প্রথম অক্ষর দিয়ে তৈরি করা সম্মানসূক শব্দ ITOR বা ‘ইতর’। এই সংক্ষেপন শব্দ দ্বারা কুমিল্লাবাসীদেরকে সম্মান দেখাত বৃটিশরা। এমনকি সদ্যপ্রয়াত রানি ২য় এলিজাবেথও।
আজ যারা মূর্খ, হিংসুক, ছোটমনের মানুষ- তারা না জেনেই কুমিল্লার সম্মানসূচক উপাধীকে ইতর বলে ঠাট্টা বিদ্রূপ করে।
আসলে ‘ITOR’ (ইতর) কোন উপহাস নয়। ইতর হলো- মেধা, যোগ্যতা, ভালবাসা, মর্যাদা আর মূল্যবোধের অহংকার।
কুমিল্লার ‘ইতর’ নিয়ে গর্ববোধ করে কুমিল্লাবাসী। আমিও, কারণ আমার ‘তিনটে শ্বশুর বাড়ি’র দুইটা কুমিল্লায় আরেকটা চাঁদপুরে।
●●●
সামনের বইমেলায় আসছে আমার গল্পগ্রন্থ
‘আমার তিনটে শ্বশুরবাড়ি’।
শিরোনাম গল্পটি আমার সত্যঘটনা নিয়ে লিখিত।
●●●
১ম ৯৯ জন ক্রেতা পাবেন ৩ শ্বশুরবাড়ির ঠিকানা সম্বলিত চমৎকার ক্রেস্ট
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট