শীত কাল আসলেই অতিথি পাখিরা বাংলাদেশে আসতে শুরু করে।
এই সুযোগে কিছু অসৎ লোক পাখি শিকারীর ছদ্মবেশ ধারণ করে পাখি শিকারের মত অপরাধ মুলক কাজে জড়িয়ে পরে।
এই শিকারীরা বিভিন্ন প্রকার দেশি প্রজাতির পাখি শিকারের পাশাপাশি অতিথি পাখিও শিকার করে।
যা বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে শাস্তি যোগ্য অপরাধ।
শিকারীরা তাদের দেশিয় ভাবে তৈরী ফাঁদ পেতে পাখি শিকার করে থাকে।
তাদের এই অপরাধ মুলক কর্মকান্ড দেখার মত প্রশাসনের তৎপরতা লক্ষ্য করা যায়না।
আজকে সকালে পাখি শিকারীর সাক্ষাৎ পেলে তাকে প্রশ্ন করে জানতে পারি যে, পাখির মাংশের প্রচুর চাহিদা! তাই আমরা অল্প পরিশ্রম করে কৌশলে পাখি শিকার করে আয় করি!
এটা আমাদের পেশা নয়…
নেশা!
প্রশ্ন করি এটাতো বন্য সংরক্ষণ আইনে শাস্তি যোগ্য অপরাধ! এ অপরাধ করছেন কেনো?
উত্তর আসে হাজার হাজার অপরাধী অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছে, আমরাতো কারো কোন ক্ষতি বা রক্তপাত করছিনা!
পরিশেষে বলতে চাই বন্য প্রাণী সংরক্ষণ কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্টদের তৎপরতা দেখতে চাই!
আর অবিলম্বে পাখি, অতিথি পাখি শিকার বন্ধ করতে সংশ্লিষ্টদের কার্যকর ভূমিকা জোরদার করার অনুরোধ করছি।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট