বিশেষ প্রতিনিধি
মোঃ সফিয়ার রহমান,
“ভান্ডারকোর্ট গ্রামের আঃ রহিম(৩৫)
আমি ভালো হয়ে গেছি সবাই ভালো হয়ে যান এ পথে আমার মত কেও জীবন শেষ করেন না” এমনটাই ব্যাক্ত করলেন মাদকাসক্ত থেকে আলোর পথে ফিরে আসা খুলনা বটিয়াঘাটা থানার ভান্ডারকোর্ট গ্রামের আঃ রহিম(৩৫)
জীবনটা তার কয়লা হয়ে গেছে। ভাত না খেলেও প্রতিদিন ১০০ টাকার গাজা লাগতো রহিমের। ২২ বছর বয়সে বন্ধুদের খারাপ সঙ্গে পড়ে মাদকে জড়িয়ে পড়েছিল রহিম। দুই দুইটা বিয়ে করেও সংসার গড়তে পারিনি সে পরিবারের লোক সমাজের লোক সবাই তাকে ঘৃনার চোখে দেখে। সুতারাং বর্তমান পুলিশের তৎপরতায় ধরা খাওয়ার ভয়ে মানসম্মানের ভয়ে আর আল্লাহর রহমতে রহিম ০৫ নং ভান্ডারকোর্ট বিট পুলিশিং কার্যালয়ে এসে বর্ননা করেন তার জীবনের ঘটে যাওয়া অধ্যায়। তিনি সবার কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি যেনো বাকি জীবন ভালো থাকতে পারেন।
মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনিক ও মানবিক কাজ করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্হাপন করেছেন এএসআই গোলাম রসুল।
খোজ নিয়ে জানা যায় তিনি তার ক্যারিয়ারে অস্ত্র উদ্ধার পূর্ব কমনিষ্ট পার্টির খুলনা বিভাগীয় প্রধান নাসির গ্রেফতার সহ অসংখ্য চোর ডাকাত মাদককারবারি গ্রেফতার অসংখ্য চোরাই মাল উদ্ধার বিপুল পরিমান মাদক উদ্ধার পূর্বক বহু মানুষকে আদালতে বিচারের মুখোমুখি করতে সক্ষম হয়েছেন।
মানবিক পুলিশ অফিসার হিসাবে খ্যাত এএসআই গোলাম রসুল শতশত বিরোধ বিবাধ আপোষ মিসাংসার মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেছেন।
তিনি যেখানেই চাকরি করেছেন বিট পুলিশিং কার্যাবলির অংশ হিসাবে দূত সময়ে অপরাধীদের সনাক্ত করে তাদের তালিকা করে তাদের পিছনে কাজ করেছেন। উঠান বৈঠকে চোর ডাকাত মাদককারবারি আত্মসমর্পণ ও করিয়েছেন যেগুলো বিভিন্ন টেলিভিশন মিডিয়া ও সংবাদপত্রে এসেছে।
তার ফেসবুক প্রফাইল ও পুলিশিং কর্মকান্ড পেজে দেখা যায় হাজারো নিউজ আর কমেন্টে মানুষ তার অভিব্যাক্তি প্রকাশ করেছেন যেগুলো তার কাজের মাধ্যমেই অর্জিত হয়েছে।
এএসআই গোলাম রসুল বলেন মানুষ পুলিশকে ঘৃনা করে আমি পুলিশ হিসাবে মানুষের যে ভালোবাসা পেয়েছি অন্য কোন পেশায় থাকলে এত ভালোবাসা পেতাম না। আমার বাবা মায়ের জন্য দোয়া করবেন।
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট