স্টাফ রিপোর্টার-পাবনা থেকেঃ
পাবনা জেলার আটঘড়িয়া উপজেলার চাঁদভা ইউনিয়নের কদম ডাঙ্গা গ্রামের জন্মগত ভাবে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী
মোহাম্মদ আলী (৪২) লোকের কাছে দয়া দাক্ষিন্যে হাত পেতে তার সংসার চালান।
দুই ছেলে সন্তানের জনক মোহাম্মদ আলী জন্মগত ভাবে রাত কানা রোগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করেন!
চিকিৎসা করাতে গিয়ে সহায় সম্বল সব শেষ। বিয়ে করেন ২০১০ সালে দেবোত্তর ইউনিয়নের মতিঝিল গ্রামে। তিনি দুই পুত্র সন্তানের জনক।
বড় ছেলে মোঃ হামিদুল ইসলাম (১১) পাবনা মানব কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত মাদ্রাসায় দ্বিতীয় মক্তবে পড়াশোনা করে ও ছোট ছেলে তাওহীদ দুগ্ধপোষ্য (৪মাস)
শৈশবে আবছা আবছা দেখলেও এখন একে বারেই দেখতে পারেন না বলে জানান।
তার সাথে কথা বলতে গিয়ে জানতে পারি যে, সরকারী পৃষ্ঠপোষকতা কি কিছু জুটেছে কপালে!
তিনি বলেন ২০১৭ সালে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ড করে দিয়েছে আমাদের ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ইন্জিনিয়ার সাইফুল ইসলাম কামাল।
যে টাকা পাই তা নাম মাত্র! তাতে তো পেট চলেনা।
তাই ছেলেদের মানুষ করার প্রচেষ্টায় এই প্রচেষ্টা টুকু অব্যহত রেখে আপনাদের নিকট হাত পেতেছি!
তাকে প্রশ্ন করে জানতে চাই যে,
চিকিৎসায় আপনার চক্ষু ভালো হবে কিনা!
তিনি বলেন যে, চোখের ডাক্তারের কাছে অনেক বার অনেক জায়গায় গেছি।
চক্ষু সার্জন অধীর কুমার পাল (বগুড়া) তিনি বলেছেন যে,
ভারতের ভেলরে শংকর নেত্রালয়ে দেখালে হয়তো ভালো হতে পারে অপারেশন করা হলে।
কিন্তু অনেক টাকা লাগবে।
মোহাম্মদ আলী ভুলে গেছেন তার চক্ষু চিকিৎসার কথা! তিনি এখন
সন্তানদের মানুষের মত মানুষ করতে চান!
তার স্বপ্ন পূরনে সহায়তার হাত প্রসারিত করতে পারেন। আপনারা সহৃয়বান মহৎ প্রানের ব্যক্তিবর্গ।
তার সাথে কথা বলতে ও সাহায্য সহযোগীতা পাঠাতে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো!
(মোহাম্মদ আলী)
পার্সোনাল বিকাশ 01733 487557
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট