মোঃ ইমাম হোসেন
সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার
পতিবন্ধীর সম্পত্তি জবর দখল জালিয়াতি প্রতারক সন্ত্রাসী পকেটমারদের যোগসাজোসে জমি বিক্রির চেষ্টা প্রাননাসের হুমকি
বাগেরহাট শরনখোলা উপজেলা ৩ নং রায়েন্দা ইউনিয়ন পশ্চিম খাদা গ্রামে। আলহাজ্ব আঃ কাদের মুন্সী বাড়ী ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য গণমাধ্যম কর্মীদের মোঃ এনাম মুন্সী জানান আমার মা আজিমন নেছা নিম্ন পরিচয়ের, জমিজমা পৈত্রিক ও কবলা মুলে প্রাপ্ত হইয়া সরকার নিরুপিত কর খাজনা প্রদানে শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোগ দখলকালে মস্তিষ্ক বিকৃত হইয়া পাগল বেশে চলাফেরা করে। আমরা ছোট ছোট থাকায় পেটের দায়ে বিভিন্ন স্থানে গিয়া কাজ কর্ম করি।এই সুযোগে সন্ত্রাসী ভূমিদস্যু বাহিনীদের যোগসাজসে আমার মায়ের নামীয় জায়গা জমিতে বাড়ী ঘর করিয়া সম্পুর্ণ অন্যায় এবং বেআইনি ভাবে ভোগ দখল করিতে থাকে। ২০১৬ সালে বাড়ীতে আসিয়া লোকমুখে উক্ত ঘটনা জানিতে পারি। কাগজপত্র সংগ্রহ করিয়া দেখিতে পাই সন্ত্রাসীরা যে জমি ভোগ দখল করিতেছে, তাহা আমার মায়ের নামীয় জমি। সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুদের কাছে জিঙ্গাসা করিলে সন্ত্রাসীরা আপত্তিজনক কথাবার্তা সহ মারপিটের হুমকি দেয়। ফলে সালিশী জমি নিয়া সন্ত্রাসীগনের দ্বারা মারাত্মক কোন ঘটনা বা শান্তিশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা রহিয়াছে। সন্ত্রাসীরা কোন শালিস ব্যবস্থা আইনকানুন কিছুই মানে না। উক্ত ঘটনার এলাকার বহু সাক্ষী আছে। আমাদেরকে ঐ সন্ত্রাসী ভূমিদস্যু বাহিনী ভিবিন্ন ভাবে হত্যার হুমকি দিয়ে থাকে। কিছু দিন পুর্বে আমার মায়ের নামিও জমিজমার কাগজপত্র সংগ্রহ করিয়া জানিতে পারি এই যে আমাদের জমিজমা জাল জালিয়াতি মাধ্যমে রেকর্ড করে নিয়েছে। ঐ রেকর্ড ও খতিয়ান নিয়ে সন্ত্রাসীদের বাড়িতে গিয়ে জানতে চাই যে আমার মায়ের নামিও জমিজমা আপনাদের নামে কেন এইকথা বলায় সন্ত্রাসী আঃ আলিম আমাকে আমার মাকে নিয়ে আপত্তি জনক কথাবার্তা সহ
আঅশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করে ও লাঠিসেটা নিয়ে মারপিট করতে ঔদ্ধত্য হয়।রায়েন্দার বাজার পূর্ব মাথার এলাকাবাসী টের পেয়ে জর হতে থাকে আমাকে সন্ত্রাসী আঃ আলিম ও মালা বেগম তাদের হাত থেকে রক্ষা করেন আমার মামাতো বোন মায়া বেগম ও আসলাম মিয়া। বিষয়টি ব্যপারে শরনখোলা থানার অফিসার ইনচার্জ সাইদুর রহমান বরাবর অভিযোগ দিলে বিষয়টি ব্যপারে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন
সন্ত্রাসী বাহিনী অভিযোগের ব্যপারে জানতে পেয়ে আমার বাড়িতে হামলা ও ব্যপক ভাংচুর চালায় সন্ত্রাসীদের ভয়ে আমার স্ত্রী ও ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের নিয়ে পাশের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে আমাকে মোবাইল করে বলে আমাদের বাড়ি ঘর ভাংচুর করতে আছে আর তোমারে খোঁজে মারধর করবে বলে তুমি বাড়িতে এসো না তুমি নাকি তাদের নামে মামলা করেছ। হামলার ব্যপারে থানায় জানালে গ্রাম পুলিশ মোঃ আলমগীর ও মোঃ নুর ইসলাম তাদেরকে পাঠিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করেন সন্ত্রাসীদের বলেন যে আপনাদের নামে মামলা হয়নি অভিযোগ দিয়েছে
দুই পক্ষ থানায় হাযির হয়ে বিষয়টি মিমাংসা করুন। আমার বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর করেছ ১ সন্ত্রাসী আঃ আলিম (৪০) ২ মালাবেগম (৩৫)স্বামী আঃ আলিম ৩ জাহানারা বেগম স্বামী আঃ ছোমেদ বয়াতী ৪ পতিতা শাহিদা বেগম স্বামী মোঃ ফারুক ফরাজি ৫ হালিমা বেগম স্বামী সন্ত্রাসী পকেটমার কাওসার মুন্সী। দেখুন ঝগড়া হয়েছে আঃ আলিম ও মালা বেগমের সাথে আর আমার বাড়িতে হামলা করছে ৫ জনে। পরের দিন থানায় দুই পক্ষ হাযির হলে সন্ত্রাসী আঃ আলিমের পক্ষে যোগ দিয়েছেন হেমায়েত হাং ও ছোরাপ হাং উভয় পিতা মৃত মফেজ হাং এবং ২০ থেক ২৫ জনের ভাড়াটে সন্ত্রাসীর দল পুরো থানা বোযাই হয়ে গিয়েছে। থানায় বসেই পুলিশের সামনে আমাদের হাত পা বেঙ্গে দিবে বলে হুমকি দিয়েছে। মনে খুব সাহস রেখে আল্লাহর উপর ভরসা রেখে শালিসে উপযুক্ত কাগজপত্র প্রদান করলাম। কিন্তুু সন্ত্রাসী আঃ আলিম ও মালা বেগম উপযুক্ত দলিল বা কাগজপত্র দেখাতে পারেনি দেখিয়েছে শুধু তারা যে জমিজমা জবর দখল ও জালিয়াতি এবং প্রতারণামূলক অন্যর সহিত যোগসাজসে সৃষ্ট দলিলমূলে হেমায়েত হাওলাদার ও তার ভাইদের কাছে বিক্রি করা দলিল ঐ শালিসে গণ্যমান্য ব্যক্তি গণ উপস্থিত ছিলেন। করনার লকডাউনের কারন দেখিয়ে পুলিশ বিষয়টি ধামাচাপা দেয়।
বৈঠক শেষে লেডি সন্ত্রাসী মালাবেগম হুমকি দিয়ে বলেন তুই আমারে থানায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা খরচ করিয়েছ তুই কেমনে দেশে থাকবি তা দেখে নিবো। আমি বললাম রাখে আল্লাহ মারে কে আপনারা আমার মায়ের পৈত্রিক ও কবলামূলে কেনা জমি জালিয়াতি ও প্রতারণামূলক ভাবে জবর দখল করেছেন আমাদের সম্পত্তি আমরা দাবি করবনা চোরের দশ দিন মালিকের এক দিন।
এই ঘটনার কিছু দিন পারে স্থানিয় বাংলা বাজার গরুর গোস্ত ব্যবসায়ী হেমায়েত হাং ও কামাল বয়াতী এর কাছ থেকে দুই কেজি গরুর গোস্ত খরিদ করি পরের দিন ১ হাজার টাকার একটি প্রদান করি মোঃ কামাল বয়াতী কাছে ৪ দিন পরে ১হাজার টাকার নোটটি জাল বলিয়া ফেরৎ দেয়ার চেষ্টা করে। প্রকৃত পক্ষে উক্ত নোটটি আমি তাহাকে দেইনাই। বিবাধীরা ঐ এলাকার উচ্ছৃঙ্খল লোক বিধায় উক্ত টাকাটি আমাকে নানাবিধ ভয়ভীতি দেখিয় ফেরৎ দেয়ার চেষ্টা করে। এদিকে হেমায়েত হাং আমার বাড়ির সম্মুখে এসে বলেন পাগলের বাচ্চা মায়ের জমি জমি করো জমি কেমনে খাবি তার ব্যবস্থা করছি। আমাদের হেমায়েত হাং এর সাথে কোন ঝগড়া বিবাদ কিছুই নেই সে আমাদের বড় ভাই কেমন যেন আমাদের সাথে কুকুরের মত আচরণ করে গায়ে পরে ঝগড়া করে।
আমাদের দোষ আমাদের সম্পত্তি দাবি করি কেন। সন্ত্রাসী পকেটমার কাওসার মুন্সী ও মা জাহানারা বেগম জালিয়াতি ও প্রতারণা করে আমাদের জমি হেমায়েত হাং এর কাছে বিক্রি করে প্রতারক সন্ত্রাসীরা আমাদের জমি আমরা যদি দখলেনি তাহলে হেমায়েত হাং প্রতারকদের সাথে যোগসাজোসে জবর দখল করে শল্প মূল্যে কেনা জমি ছেড়ে দিতে হবে। তাই আমাকে জাল টাকা হাতে দিয়ে জাল টাকার ব্যবসাই সাজিয়ে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করার ফন্দি করেছিল কিন্তু তারা সফল হয়নি জাল টাকার ঘটনার দুই মাস পারে ১৮/০৮/২০২১ সকাল ৯ ঘটিকার সময় ঘটনা স্থল বাংলাবাজর কামাল বয়াতীর দোকানের সন্মুখে আমাকে দেখিয়া উক্ত ১ হাজার টাকা দাবী করিয়া আমাকে মারপিট করিতে উদ্দ্যত হয় এবং চোখ উপড়ানসহ খুন জখম করিবে বলিয়া হুমকি দেয় ঘটনায় বহু সাক্ষী আছে তাই আমার জীবনের নিরাপত্তার জন্য আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশনের সুপারিশ এর মাধ্যমে শরনখোল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয় জিডি নং ৬৬৬ তাং ১৯/০৮/২০২১ কিন্তু এই ঘনার মূলহোতা হেমায়েত হাং নাম বাদপরে যায়।
এদিকে আমাদের বাড়িতে আমার মায়ের নামিও কিছু জমি সন্ত্রাসী ভূমিদস্যু পকেটমার ফেমেলী হেমায়েত হাওলাদারের সাহায্য জবর দখল আছে। আমাদের মাথা গোজার শেষ জমি মাটি টুকু বিক্রি করে দিবে লেডি সন্ত্রাসী প্রতারক মালাবেগম তার পরিবার এবং তাদের সহজগী অপশক্তী হেমায়েত হাং এর যোগসাজোসে। জমিজমা বেচাকেনার কথা শুনে ভুক্তভোগী পতিবন্ধী আজিমন নেছ তার মেয়ে নূরজাহান বেগম (৩৭)
হেমায়েত হাং এর সাথে মঠোফোনে কথা বলেন যে ভাই আপনি নাকি মালা বেগম দের কাছ থেকে জামি কিনবেন তিনি বলেন ওখানে আমাদের জমি আছে হেমায়েত জানায় তোদের জমি আছে কিছু টাকা দিলেই তো চলে নূরজাহান তিনি জানান আমার মায়ের সম্পত্তি জোর জবরদস্তি করে বহু বছর খেয়েছে দস্যুরা। আমর মায়ের জমিজমা জোর করে খাইতে আছে সন্ত্রাসী প্রতারক চক্র এখন আমার বাবার নামে ৬ শতক জমি আছে সেটাও দখল করতে চায় সন্ত্রাসী পকেটমার আঃ আলিম ও কাওসার বাহিনী।
মোঃ এনাম মুন্সী আরো বলেন আমাদের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নাই যে কোনো সময় আমাদেরকে মেরে ফেলতে পারে এই সন্ত্রাসী পকেটমার জালিয়াতি প্রতারক চক্র ও পরোসম্পদ লোভীদের যোগসাজসে। আমাদের জীবনের মৌলিক অধিকার ও জীবনের নিরাপত্তা জন্য আবেদন করে চিঠি দিয়েছি। মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও প্রধান মন্ত্রীর বরাবর
ওয়েবসাইট ডিজাইন প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট